Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

এক নজরে

এনাম কমিটির  সুপারিশের ভিত্তিতে ১৯৮৩ সনে ত্রাণ ও পুনর্বাসন অধিদপ্তর সৃষ্টি করা হয়। গত ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১২ তারিখে ত্রাণ ও পুনর্বাসন অধিদপ্তর এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ব্যুরো একীভূত করে  দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর করা হয়। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন কর্মসূচী মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়নের দায়িত্ব এ অধিদপ্তরের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে। ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণে প্রতিবছরই বাংলাদেশে কোনো না কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ সংঘটিত হয়ে থাকে। বন্যা, ঘুর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস, খরা, অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি, পাহাড় ধস ইত্যাদি বিভিন্ন ধরণের প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রায় প্রতিবছরই মোকাবিলা করতে হয়। এসকল প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা ছাড়াও দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য খাদ্য/ পুষ্টি সাহায্য, কর্মসংস্থানসহ বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচনের কাজ এ অধিদপ্তরের মাধ্যমে সম্পাদিত হয়ে থাকে। গ্রামীন অবকাঠামো সংস্কার (কাবিখা), গ্রামীন অবকাঠামো সংস্কার ( টিআর ), গ্রামীন রাস্তায় ছোট ছোট পুল/সেতু নির্মাণ, ভিজিডি/ভিজিএফ বিতরণ, অতি দরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি, উপকূলীয় এলাকার বন্যা আশ্রয় কেন্দ্র, ব্যারাক, ঘুর্ণিঘড় সহনীয় ঘর নির্মাণসহ ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের মাঝে জিআর (চাল), জিআর (ক্যাশ), গৃহ নির্মাণ মঞ্জুরি, ঢেউটিন, কম্বল-শাড়ি-লুঙ্গি, শীত বস্ত্র বিতরণ ইত্যাদি কর্মসূচির মাধ্যমে সুস্থ/গরিব জনগণকে সহায়তা প্রদান করা হয়ে থাকে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সকল কর্মসূচি জেলা প্রশাসনের ত্রাণ শাখার মাধ্যমে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসের তত্ত্বাবধানে বাস্তবায়ন হয়ে থাকে। এ অধিদপ্তরের কাঠামোগত কর্যক্রম উপজেলা উপজেলা পর্যন্ত বিস্তৃত। জেলা পর্যায়ে প্রকল্প সুপারভিশন ও পরিবীক্ষণের জন্য জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তার অফিস রয়েছে। জেলা প্রশাসনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এ অধিদপ্তরের কর্যক্রম মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়ন করা হয়ে থাকে। জনস্বার্থে প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়নে সকল পর্যায়ে জনপ্রতিনিধিগণ মূখ্য ভূমিকা পালন করে থাকেন।